তাবিজ নয় তাওয়াক্কুল – কোরআনের আলোয় রুহানী চিকিৎসা।




🕋 তাবিজ নয়, তাওয়াক্কুল – কোরআনের আলোয় রুহানী চিকিৎসা।

—কখনো কি এমন হয়েছে—চিকিৎসা করেও কিছু হচ্ছে না? টাকার পর টাকা চলে যাচ্ছে, অথচ উপকার মিলছে না?
এই হতাশার ভেতরেই আশার আলো হয়ে আসে আল্লাহর কালাম — কোরআনের আয়াত।
আর সেই আলো থেকেই আমরা আহ্বান জানাই: তাবিজ নয়, তাওয়াক্কুল।


🔍 তাবিজ নিয়ে বিভ্রান্তি

আমাদের সমাজে তাবিজ নিয়ে দুই ধরনের কথা খুবই প্রচলিত—

🔴 তাবিজে কিছুই হয় না।
🔴 তাবিজ মানেই শিরক।

❓ কিন্তু সত্যি কি তাই? আসুন, শরিয়তের আলোকে দেখি:

তাবিজে যদি থাকে কোরআনের আয়াত,
তাবিজ যদি তৈরি হয় শরিয়ত অনুযায়ী,
আর যদি মানুষ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ওপর নির্ভর না করে—

তাহলে তা শিরক হয় না। বরং এটিও একটি রুহানী চিকিৎসা।


🕌 রাসুল ﷺ কি রুহানী চিকিৎসা করতেন?

হ্যাঁ, করতেন।
রাসুলুল্লাহ ﷺ সাহাবীদের উপর দোআ পড়ে ফুঁ দিতেন।
তিনি নিজে অনেক দোআ শিখিয়ে গেছেন, যা রোগ-ব্যাধি বা বিপদের সময় আমরা পড়ি। যেমন:

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিন হাম্মি ওয়াল হাযন।
আউযু বিসুন্নিল্লাহিল আযীমি মিন শাররি মা আজিদু ও উহাযির।

এগুলোই তো রুহানী চিকিৎসা। তাহলে কোরআনের আয়াতে তৈরি একটি তাবিজ যদি এই দোয়াগুলোর মতোই হয়—তাহলে কেন সেটা শিরক হবে?


✅ আমরা কীভাবে কাজ করি?

আমরা কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে সম্পূর্ণ শরিয়ত-সম্মত রুহানী চিকিৎসা করি। আমাদের কার্যক্রমের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

🔹 আমরা তাবিজ দেই – কিন্তু গ্যারান্টি দেই না।
🔹 শিফা একমাত্র আল্লাহর হাতে, আমরা শুধু একটি মাধ্যম।
🔹 আমরা কোনো নির্ধারিত টাকা নেই না – যে যা খুশি মনে দেয়, সেটাই যথেষ্ট।
🔹 আমরা কোনো জিন বা গায়েবি শক্তির সাহায্য নেই না – কারণ এটা হারাম।
🔹 আমাদের তাবিজে নেই কোনো জাদু, শিরকি কালাম বা বুজরুকি কথা।

এটা শুধুমাত্র আল্লাহর কালাম দিয়ে তৈরি একটি পবিত্র রুহানী চিকিৎসা।


🌿 কারা উপকৃত হতে পারেন?

যাদের জীবনে নিচের যেকোনো সমস্যা দেখা দিয়েছে, তারা চাইলে শরিয়ত সম্মত রুহানী চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন:

  • যাদুর বাঁধা বা প্রভাব
  • মানসিক অস্থিরতা, দুশ্চিন্তা বা অবসাদ
  • জিনের আসর বা বদ নজর
  • সংসারে অশান্তি, কলহ, অবারকত
  • বারবার চাকরিতে ব্যর্থতা বা ব্যবসায় ক্ষতি
  • দাম্পত্য জীবনে অবিশ্বাস বা ভালোবাসার অভাব
  • সন্তান না হওয়া বা সন্তান অবাধ্য
  • রহস্যময় অসুস্থতা, যেটার কোনো চিকিৎসা কাজ করছে না
  • ঘুমে ভয়, দুঃস্বপ্ন বা বিভ্রান্তি
  • মামলায় পরাজয় বা সামাজিক শত্রুতা
  • নামাজে অমনোযোগ বা দ্বীনের পথে থেকেও সমস্যা
  • নতুন বাড়ি, দোকানে অশান্তি
  • পরিবারে অশুভ পরিস্থিতি
  • হালাল ভালোবাসা টিকিয়ে রাখতে সমস্যা

📌 আমাদের থেকে আপনি যা পাবেন:

🔹 আমল ও দোআ: আপনার সমস্যা অনুযায়ী কোরআন-হাদীস থেকে আমল ও দোআ দেওয়া হয়।
🔹 তাবিজ: শুধুমাত্র কোরআনের আয়াত ও সহীহ দোআ দিয়ে তৈরি।
🔹 পরামর্শ: কীভাবে নিজের আমল ও ভরসা বাড়াবেন – সে বিষয়ে হেল্প করা হয়।
🔹 ব্যবসা নয়, সেবা: আমরা এটাকে ব্যবসা বানাই না। শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে করি।


❗কিছু সতর্কতা:

❌ যদি কেউ এই তাবিজকে অলৌকিক কিছু মনে করে — সেটা ভুল।
❌ যদি কেউ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো উপর ভরসা করে — সেটাও হারাম।
❌ যদি কেউ তাবিজকে আল্লাহর বিকল্প ভাবেন — তাহলে তা শিরক।

✅ সঠিকভাবে, শরিয়ত মোতাবেক এবং পূর্ণ বিশ্বাস নিয়ে ব্যবহার করলে —
তাবিজ হতে পারে উপকারের মাধ্যম, আল্লাহর রহমতের বাহক।


🤲 শেষ কথা

আমরা কেউ শিফা দিতে পারি না।
আমরা কেবল দোআ করতে পারি, কোরআনের আয়াত দিতে পারি, এবং তাওয়াক্কুল শেখাতে পারি।

“শিফা শুধু আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।”
আমরা শুধু সেই আলোর পথে পথপ্রদর্শক।


📞 যদি আপনি এই ধরনের কোনো সমস্যায় পড়ে থাকেন – যোগাযোগ করুন হোয়াটসঅ্যাপে।

WhatsApp — 01980482475

🕌 বিশ্বাস না থাকলে অন্তত জানুন —
এটা ব্যবসা নয় বরং একটি রুহানী সেবা।
বিশ্বাস থাকলে ইনশাআল্লাহ আপনি উপকৃত হবেন।



জিন সাধনার পদ্ধতি



জিন সাধনার একটি সাধারণ পদ্ধতি (শুধুমাত্র জ্ঞান চর্চার উদ্দেশ্যে)

বিপদজনক এবং ইসলামে সন্দেহজনক/নিষিদ্ধ মনে করা হয়। নিজ দায়িত্বে পড়ুন, প্রয়োগ নয়।

প্রয়োজনীয় জিনিস:

  • নির্জন স্থান (অন্ধকার ঘর বা নির্জন কবরস্থান ইত্যাদি)
  • সাদা পোশাক
  • আতর/গন্ধ (যেমন: চন্দন, আগরবাতি)
  • কাগজ, কালো কালির কলম (তাবিজ লেখার জন্য)
  • রোজা রাখা (সাধারণত ৩, ৭ বা ২১ দিন)
  • ওজু অবস্থায় থাকা আবশ্যক

সাধনার একটি প্রচলিত মন্ত্র/দোয়া (সাধকেরা যেটি ব্যবহার করেন):

আয়াতুল কুরসি (সূরা বাকারাহ: ২৫৫):

اللَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ...

প্রতি রাতে ৩৩ বার পাঠ করুন। (কিছু পদ্ধতিতে ৭০ বা ১০১ বার বলা হয়)


সূরা জিন (সূরা ৭২, সম্পূর্ণ)

প্রতিদিন অন্তত ৩ বার সম্পূর্ণ সূরা জিন পাঠ করা হয়।


অতিরিক্ত দোয়া / মন্ত্র (লোকাচার অনুযায়ী):

"ইয়া মা'শারাল জিন, আজ্জিবু বি হাক্কি বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম"
(অর্থ: হে জিন সম্প্রদায়, আল্লাহর নামে তোমাদের ডাকছি, সাড়া দাও।)

এ মন্ত্রটি নির্জনে ১০৮ বার, ২১ দিন পর্যন্ত উচ্চারণ করা হয়।


সাধনার ধাপ:

  1. নির্জনতা: সাধক নির্জনে একাকী ধ্যান করেন। আলো নেভানো থাকে।
  2. রিয়াজত: দিনের বেলা রোজা ও রাতে নির্দিষ্ট আয়াত/মন্ত্র পাঠ।
  3. সম্মোহন / ধ্যানচর্চা: চোখ বন্ধ করে ধ্যান করা, কল্পনায় জিনের চিত্র আঁকা হয়।
  4. জিনের উপস্থিতি: সাধকের দাবি অনুযায়ী, ধ্যান বা মন্ত্রের মাধ্যমে কোনো জিন আত্মপ্রকাশ করে বা স্বপ্নে দেখা দেয়।
  5. চুক্তি/বন্ধন: কখনো কখনো "জিন" নামক কোনো অস্তিত্বের সাথে "চুক্তি" হয় — যে সাধকের কাজে সাহায্য করবে।

বিধি-নিষেধ:

  1. অশুচিতা নিষেধ: শারীরিক ও মানসিক শুচিতা আবশ্যক। ওজু ছাড়া কাজ করা যাবে না।
  2. নিয়ম ভঙ্গ নিষেধ: নির্ধারিত সময় বা সংখ্যা লঙ্ঘন করলে উল্টো ফল হতে পারে।
  3. ব্যবহার নিষেধ: কৌতূহল, অর্থ বা ক্ষমতার জন্য এ সাধনা করা হারাম বলে গণ্য হয়।
  4. নারীদের জন্য অধিক বিপজ্জনক বলে গণ্য: লোকবিশ্বাস অনুযায়ী নারীদের প্রতি কিছু জিন বেশি প্রতিক্রিয়াশীল।
  5. স্বয়ংক্রিয় ত্যাগ না করলে বিপদ: যদি সাধনা বন্ধ করতে হয়, তখন অভিজ্ঞ গুরুর মাধ্যমে বন্ধ করতে হয়, না হলে জিন প্রতিশোধ নিতে পারে বলে অনেকে বিশ্বাস করে।

সতর্ক বার্তা:

  • ইসলাম ধর্মে জিন সাধনা, তাবিজ বানানো, কিংবা জিনকে দাসে পরিণত করা হারাম হতে পারে। (বিশেষত শিরক বা আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে সাহায্য চাওয়া)।
  • এই চর্চা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করতে পারে — অনেকেই হ্যালুসিনেশন বা সিজোফ্রেনিয়ার মতো সমস্যায় ভোগেন।
  • কেবল শিক্ষার উদ্দেশ্যে জানলে ঠিক আছে, কিন্তু নিজের ওপর প্রয়োগ না করাই শ্রেয়।


শ্যামা সাধনা বা কালী সাধনা — Shyama Sadhana

শ্যামা সাধনা (Shyama Sadhana) বা কালী সাধনা একটি গভীর তান্ত্রিক সাধনা, যেখানে ভক্ত দেবী শ্যামা বা কালী মাতার আশীর্বাদ লাভের জন্য নির্দিষ্ট নিয়মে পূজা, জপ ও ধ্যান করেন। এই সাধনা খুবই শক্তিশালী, গভীর এবং একাগ্রতা ও নিয়মানুবর্তিতা ছাড়া করা উচিত নয়। এটি বিশেষত সাহস, শত্রুনাশ, অভয়, আধ্যাত্মিক উন্নতি এবং ভয়ের উপরে জয় লাভের জন্য করা হয়।


শ্যামা সাধনার প্রকারভেদ:

১. বিধি পূজাভিত্তিক শ্যামা সাধনা (যেটা সাধারণ গৃহস্থরা করেন)
২. তন্ত্রশাস্ত্রভিত্তিক তান্ত্রিক শ্যামা সাধনা (উচ্চস্তরের তপস্যা, গুরু ছাড়া করা নিষিদ্ধ)

এখানে আমরা গৃহস্থের জন্য উপযুক্ত নিরাপদ সাধনার নিয়ম, মন্ত্র ও বিধি-নিষেধ বলছি।


শ্যামা সাধনার প্রস্তুতি:

🔹 সময়:

  • সবচেয়ে উপযুক্ত সময় কার্তিক মাসে দীপান্বিতা অমাবস্যা (শ্যামা পূজা)
  • এছাড়া অমাবস্যা রাত বা কৃষ্ণপক্ষের শুক্রবার ভালো সময়

🔹 স্থান:

  • বাড়ির পূজার ঘরে বা পরিষ্কার নির্জন জায়গায় পূজা করা যায়
  • কালি মূর্তি বা ছবি সামনে রেখে পূজা করুন

সহজ ও নিরাপদ মন্ত্র:

১. শ্যামা মাতার মূল মন্ত্র:

"ॐ क्रीं कालिकायै नमः"
বাংলা উচ্চারণ: “ওঁ ক্রীং কালিকায়ৈ নমঃ”

🔸 এটি মাতৃমন্ত্র বা বীজমন্ত্র। প্রতিদিন ১**৮ বার জপ করলে মা শ্যামার কৃপা লাভ হয়।


পূজা ও সাধনার নিয়ম:

পূজার উপকরণ:

  • শ্যামা মায়ের ছবি বা মূর্তি
  • লাল ফুল (জবা বা রক্তজবা উত্তম)
  • ধূপ, দীপ, প্রদীপ
  • নারকেল, কলা, পঞ্চপ্রকার ফল
  • মিষ্টান্ন (যেমন লাড্ডু, সন্দেশ)
  • লাল চুড়ি, সিঁদুর, কাজল, পান
  • গঙ্গাজল ও পবিত্র জল

পূজার ধাপ:

১. স্নান করে পরিষ্কার পোশাক পরে পূর্বমুখী হয়ে বসুন
২. মায়ের নাম উচ্চারণ করে ধ্যান করুন

“ওঁ ক্রীং কালিকায়ৈ নমঃ” বলে মায়ের ধ্যান করুন

৩. প্রদীপ জ্বালান ও ধূপ দিন
৪. লাল ফুলে মন্ত্র জপ করে অর্পণ করুন
৫. মন্ত্র জপ: ১*৮ বার বীজমন্ত্র (ওঁ ক্রীং কালিকায়ৈ নমঃ)
৬. শেষে প্রার্থনা করুন মায়ের কৃপা ও রক্ষা চেয়ে


বিধি-নিষেধ:

১. অহংকার নিয়ে বা শত্রু দমন ইচ্ছায় পূজা করবেন না — তা বিপদ ডেকে আনতে পারে।
২. নারকীয়, রক্তপাতযুক্ত তান্ত্রিক কাজ এড়িয়ে চলুন — এগুলোর জন্য গুরু এবং সাধ্য লাগে।
3. সততা ও ভক্তিভাব জরুরি — চিত্তে শান্তি ও নিবেদন থাকা চাই।
4. রজঃস্রাবকালীন মেয়েরা পূজা থেকে বিরত থাকবেন
5. মাতাল অবস্থায়, অশুচি অবস্থায় পূজা করবেন না।
6. শ্যামা সাধনায় মনের নিষ্ঠা ও নিয়মানুবর্তিতা আবশ্যক


ফলাফল ও আশীর্বাদ:

যদি নিষ্ঠা সহকারে এই সহজ বীজমন্ত্র ও সাধনা নিয়মিত করা যায়, তাহলে—

  • ভয় ও মানসিক দুর্বলতা দূর হয়
  • শত্রু নাশ হয়
  • আত্মবিশ্বাস বাড়ে
  • আধ্যাত্মিক শক্তি ও মানসিক স্থিরতা অর্জিত হয়
  • মা শ্যামার আশীর্বাদে জীবন সুরক্ষিত ও কল্যাণময় হয়

শেষ কথা:

শ্যামা সাধনা শুধু শক্তি অর্জনের পথ নয়, এটা আত্মদর্শন ও আত্মবিশ্বাসেরও পথ। আপনি যদি চান, আমি আপনার জন্য ২*১ দিনের শ্যামা সাধনা পদ্ধতি তৈরি করে দিতে পারি (দিন অনুযায়ী কাজ, মন্ত্র, ধ্যান)। চাইলে জানাবেন। —জয় মা শ্যামা!

নোট: কাজ করার পূর্বে অবশ্যই অনুমতি নিয়ে কাজ করতে হবে। অনুমতি ছাড়া কাজ করলে সম্পূর্ণ বিফলে যাবে এবং ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

ইমো বা হোয়াটসঅ্যাপ — 01980482475

বশীকরণ গায়ত্রী মন্ত্র

ওঁ কামদেবায় বিদ্মহে, পুষ্পবানায় ধীমহি, তন্নো অনঙ্গঃ প্রচোদয়াত্।


বিশ্লেষণ:

এই মন্ত্রে কামদেবকে আহ্বান করা হচ্ছে কামনা ও প্রেম সংক্রান্ত বিষয়ে সাহায্যের জন্য।

এটি মূলত প্রেম, আকর্ষণ ও হৃদয়ের টান বাড়াতে সাহায্য করে।

ব্যবহার বিধি:

সকালে ও সন্ধ্যায় ২*১ বার করে জপ করুন।

যেকোনো শুক্লপক্ষের শুক্রবার থেকে শুরু করা উত্তম।

জনপ্রিয় বশীকরণ মন্ত্র (২)

"ওঁ কাজল মেহে কাজলী, মন বশ করো বাজালী, যেমনি বশ করো রাজা-রাণী, তেমনি বশ করো অমুক প্রানি"

বিশ্লেষণ:

এটি একধরনের লোকায়ত বশীকরণ মন্ত্র।

খুবই সহজ এবং প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

"অমুক প্রানি" বলতে বোঝায় যার উপর আপনি প্রভাব ফেলতে চান।

ব্যবহার বিধি:

সন্ধ্যাবেলা মোমবাতি জ্বালিয়ে, নির্জন স্থানে বসে জপ করতে হয়।

একটানা ১*১ দিন করলে ফল মিলতে পারে।

নোট: সম্পূর্ণ ব্যবহারবিধি দেওয়া হয়নি। কোন কাজ করার পূর্বে অবশ্যই অনুমতি নিয়ে কাজ করতে হবে। অনুমতি ছাড়া কাজ করলে সম্পূর্ণ বিফলে যাবে এবং ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

বিস্তারিত জানার জন্য এবং অনুমতি নিতে যোগাযোগ করুন ইমো বা হোয়াটসঅ্যাপে 01980482475

জনপ্রিয় বশীকরণ মন্ত্র (১)

"ওঁ নামঃ ভগবতে রুদ্রায় | অমুক মনঃ বশ্যম কুরু কুরু স্বাহা"

বিশ্লেষণ:

  • এই মন্ত্রে রুদ্র বা শিবকে আহ্বান জানানো হচ্ছে কারো মন বশে আনার জন্য।
  • "অমুক" এর জায়গায় যার নাম বশ করতে চান তার নাম বসাতে হয়।
  • “বশ্যম কুরু কুরু” মানে “তাকে বশ করো, করো”।

ব্যবহার বিধি:

  • প্রতিদিন সকাল বেলা স্নান করে পূর্বদিকে মুখ করে বসে ১**৮ বার জপ করুন।
  • এটি ২*১ দিন ধরে করতে হয়।
  • পবিত্র মনোভাব ও উদ্দেশ্য থাকা আবশ্যক।

বশীকরণ মন্ত্র এমন কিছু মন্ত্র বা প্রক্রিয়া, যেগুলোর উদ্দেশ্য হলো কারো মন বা চিন্তাভাবনা নিজের পক্ষে আনা বা প্রভাবিত করা। এটি তন্ত্রশাস্ত্রের একটি শাখা, যার ব্যবহার হিন্দু ধর্মে হাজার বছর ধরে চলে আসছে। তবে এটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও জটিল একটি বিষয়। অনেক ক্ষেত্রেই এটি নৈতিক ও ধর্মীয় বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে।

নোট: সম্পূর্ণ ব্যবহারবিধি দেওয়া হয়নি। কোন কাজ করার পূর্বে অবশ্যই অনুমতি নিয়ে কাজ করতে হবে। অনুমতি ছাড়া কাজ করলে সম্পূর্ণ বিফলে যাবে এবং ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অনুমতি নিতে যোগাযোগ করুন ইমো বা হোয়াটসঅ্যাপে 01980482475

অর্থ প্রাপ্তির বিশ্বের স্রেষ্ঠ তদবীরঃ


আমরা সর্বসাধরনের জন্য এমন একটি তদবীর পোষ্ট করছি যা একই সাথে দুস্থ মানুষদের যেমন উপকারে ব্যবহৃত হবে। তেমনি অসংখ্য আর্থিক সঙ্কটে থাকা বিপদাপন্ন মানুষ হয়তো তার বিপদ হতে মুক্তি পাবে। এই তন্ত্রটি আমাদের ওয়েবের উপঢৌকন হিসেবে প্রেরন করেছেন মঙ্গোলিয়ার গুরু সিওয়াইম খান, আপনি খুব সহজেই নিজের আর্থিক সঙ্কট দুর করতে এই তদবীর ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি ওয়েষ্ট্রান তদবীর যা আমাদের চিরায়িত এশিয়ান তদবীরের মত নয়। আপনাকে প্রথমত কয়েকটি জিনিস জোগার করতে হবে। নিচে তার তালিকা ও নিয়ম বর্নিত হলো। এখানে আমাদের এই ওয়েবে শুধুমাত্র এই তদবীরটি সকলের করে উপকৃত হওয়ার জন্য সার্বিক অনুমতি দেওয়া হলো, তবে আপনি উপকৃত হলে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানে তার জন্য প্রতিষ্ঠানের অনুদানে কিছু প্রেরনের জন্য অনুরোধ রইলো। এতে আপনি অবশ্যই উপকৃত হবেন।

তদবীর ইকুইপমেন্ট তালিকাঃ

১) হলুদ, সাদা, গোলাপী (পিঙ্ক) কালারের তিনটি মাঝারি সাইজের মোমবাতী।

২) জেসমিন আতর (চামেলী ফুলের ঘ্রান থাকবে)

৩) এক টুকরা সাদা কাপড় (২x২") দুই স্কয়ার ফিট।

৪) কিছু ঘর সুগন্ধ করার জন্য গোলাপ জ্বল, আগর বাতী, কর্পূর।

৫) একটি পবিত্র সাদা কাগজ।

৬) একটি নীল কালিতে লেখার কলম।


মন্ত্রঃ

I am rich, I am masterful, I am wise, I am honored

The moon is as bright as the light shines everywhere

Give me the same way, make the wealthy rich as the sea,

Fill me with respect before you die

বিধিঃ সর্বপ্রথম আপনাকে চন্দ্রমাসের পূর্নিমা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এবং এরপর আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তী নবচন্দ্র পর্যন্ত। আপনার কাজটি শুরু করতে হবে যে কোন পূর্নিমার রাত্রে কোন উচু স্থানে পূর্বদিকে মুখ করে বসে উপরক্ত মন্ত্রটি চন্দ্রের দিকে তাকিয়ে ৫০৭ বার পড়তে হবে। এবার পরবর্তী নব চন্দ্রের শুরুর দিন সন্ধ্যায় চন্দ্র দেখে একটি নির্জন ঘরে আসন পেতে বসবেন। সামনে তিনটি মোমবাতী দিয়াশালাই দ্বরা জ্বালাবেন এবং নিজের দের হতে দু হাত সামনে ত্রিকোন ভাবে রাখবেন। তার পর একটি সাদা পবিত্র কাগজে নীল কালিতে উপরোক্ত মন্ত্রটি লিখে তার নিচে আপনার পূর্ণ নামটি লিখবেন। এবার সাদা কাপড়টি সামনে বিছিয়ে তার উপর কাগজটি রাখবেন। এবার মোমবাতির দিকে দৃষ্টি নির্দিষ্ট করে ধ্যনের মত আপনার যত অর্থ ঋন বা প্রয়োজন তার কল্পনা করতে করতে মন্ত্রটি জপ করতে থাকুন। ১০১ বার মন্ত্রটি জপ করে কাগজের উপর একটি ফু দিবেন এবং কাগজটি সহ কাপড়টি আপনার চোখে বাধবেন এবং আপনার অর্থ পেয়েছেন বা কেউ আপনাকে আপনার চাহিদার অর্থ দিয়ে যাচ্ছে সেটি কল্পনা করুন, খুব মনযোগের সাথে কল্পনা করুন অন্তত্য ৩০ মিনিট এরপর কাজটি শেষ করুন। রাত্রে ঘুমানোর সময় কাগজ ও কাপড়টি চোখে বেধে ঘুমাবেন। এভাবে প্রতিদিন কাজটি করতে হবে পরবর্তী পূর্নিমা পর্যন্ত এর মধ্যেই আপনার ঋন পরিশোধ হবে আপনার চাহিদা পূর্ণ হবে।

✅_যেকোনো কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

যোগাযোগ: (24/7)

imo & What'sApp

+88 01980482475

Akashguru2475@gmail.com

স্বামীকে প্রেমে পাগল করার উপায়।

 


আজকের পোস্টে বলা সিঁদুর পড়া বশীকরণ করতে হলে, হাট থেকে সিঁদুর কিনে আনতে হবে খেয়াল করবেন বা দেখবেন কোথায় হাট বসেছে। হাটে গিয়ে কোন দরদাম না করে এক দামে সিঁদুর কিনে আনবেন।

সেই সিদুরের উপড় আজকের পোস্টে বলা মন্ত্রটি তিনবার পড়ে তিনটি ফুঁ দিবেন। আজকের পোস্টে কারো নাম মেনশন করা হবে না। শুধুমাত্র আপনি মন্ত্র প্রয়োগ করে যার সাথে সাক্ষাত করবেন কথা বলবেন তিনি আপনার প্রতি বশীভূত হবে। তাই সাবধানে করতে হবে। কপালে সিঁদুর পড়ার পর স্বামীর অপেক্ষায় থাকবেন। সিঁদুর ধারণ করার পর আপনি না, কারো সাথে কথা বলবেন। না কারো দিকে তাকাবেন। শুধুমাত্র স্বামী বাড়িতে প্রবেশ করবে সেই সময় আপনি সিঁদুর ধারন করে স্বামীর সাথে কথা বলবেন এবং তার দিকে তাকাবেন এমনটি করলে আপনার স্বামী বশীভূত হবে দেখে নিন। তো চলুন মন্ত্রটি দেখে নেওয়া যাক।


স্বামী বশিকরণ সিঁদুর পড়া মন্ত্রঃ

হাটের সিঁদুর বাঁটে,

এই সিঁদুর পরিলে আর রক্ষা নাই।

কার আজ্ঞায়?

মা কাউর কামিক্ষার আজ্ঞায়।

শীগ্রি লাগ।


✅_যেকোনো কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

+88 01980482475
Akashguru2475@gmail.com


Tag.....

স্বামীকে ভালো পথে আনার দোয়া, স্বামীকে নিজের প্রেমে পাগল করুন, ভালোবাসার তদবির, স্বামীকে বশে আনার উপায়, লজ্জাতুন নেছা বশিকরন, সন্তানকে বশ করার আমল, Samir valobasa pawar amol

৭বার মন্ত্র পাঠ করে বশিকরন করার মন্ত্র - meye boshikoron


 

আজকের পোস্টে আমি আপনাদেরকে চোখে চোখে বশীকরণ মন্ত্র দেবো। মানে মন্ত্র মনে মনে পড়লেন এবং কাঙ্খিত ব্যক্তির দিকে তাকালে, শুধুমাত্র তাকালেই সে বশীভূত হবে। অনেক সময় আপনি মেয়েটিকে ভালোবাসে মেয়েটিকে হয়তো আপনাকে ভালোবাসে। কিন্তু দু'জনেই দু'জনকে বলতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে আপনি এই গুপ্ত মন্ত্র প্রয়োগ করতে পারেন। আপনি মন্ত্রটি মনে মনে সাতবার উচ্চারণ করবেন, এবং নিচের দিকে চেয়ে থাকবেন যখন মন্ত্র জপ হয়ে যাবে তখন একদম আপনার পছন্দের ছেলেটি অথবা মেয়েটির দিকে তাকাবেন আবার সেও যেন আপনার দিকে তাকায় তখনই এই মন্ত্র কাজ করবে।


আজকে যে মন্ত্র দেবো সেটা গ্রহণে পূর্ণিমায় অথবা শনি মঙ্গলবার দিন। অমাবস্যা চলবে না। পূর্ণিমায়, গ্রহণে অথবা শনি মঙ্গলবার দিন শুদ্ধ জায়গায় বসে, শুদ্ধ পোশাক পরে ঠাকুর মন্দির মসজিদে বসে মন্ত্রটি ১০৮ বার জপ করঅলে সিদ্ধ হয়ে যাবে। তারপর যার জন্য আপনি করছেন অবশ্যই আপনি গোটা দুনিয়া সবাইকে নিয়ে চলতে চান না আপনি একজন স্পেশাল কোন ব্যক্তির জন্য বশীকরণ এপ্লাই করবেন সেই ব্যক্তির উপর প্রয়োগ করা কালীন হঠাৎ কারণে আপনি চুপ করে গেলেন এবং মনে মনে মন মন্ত্রটি সাত বার উচ্চারণ করে নিলেন মুখ দিয়ে বলতে হবে না। সাত বার মন্ত্র পাঠ করে আপনার কাংখিত ছেলেটি বা মেয়েটিকে দেখবেন। এবং সেও যেন আপনার দিকে তাকায় বা আপনাকে দেখে। তখন বশিকরন কাজ করবে। চলুন বশিকরন মন্ত্র দেখে নেওয়া যাক।


চোখে চোখে বশিকরন মন্ত্রঃ

দুই চোক্ষে চাইলে তুমি।

চার চোক্ষে বাঁধিলাম আমি।

কার আজ্ঞে?

কামুরের কামিক্ষের আজ্ঞে।

জুম্মাপীরের দোহাই, শীঘ্র লাগ।


মন্ত্রটি প্রয়োগ করার আগে অব্যশই গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করবেন। আর খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করলে লক্ষ বার প্রয়োগ করলেও কাজ করবে না।

✅_যেকোনো কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

+88 01980482475 

Akashguru2475@gmail.com

নাম/ছবি দিয়ে নারী বশীকরণ



আমরা সাধারনত স্ত্রী বলতে নিজ স্ত্রীকেই বুঝিয়ে থাকি কিন্তু এখানে স্ত্রী বলতে নারী জাতীকেই বোঝানো হয়েছে, আপনি স্ত্রী জাতীর যে কাউকেই এই তদবীর দ্বারা নিজ আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারবেন।

এইসকল তন্ত্র মন্ত্র প্রয়োগ ও সাধনা করার জন্য অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে করতে হবে। যদি শুধু আপনার স্বার্নিধ্যে একজন সদগুরু থাকে, যেহেতু এ সকল তন্ত্র/যন্ত্র সকলি গুরুমুখি তাই গুরু বিহীন তা সফলতার স্বপ্নদেখা মুর্খ্যতার সামিল।

আমার উদ্দেশ্য আপনাদের জানানো সেই সাথে আমাদের আদি পুরুষদের ঐতিহ্য বহন করে চলা যাতে সময়ের অতল গহিনে তা হারিয়ে না যায়, আমি চাইবো আপনারা ছোট্ট এই জীবনে সকলেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করুন, কিন্তু কখনো যদি আপনাদের তান্ত্রিক সাহায্যের প্রয়োজন পরেই যায় তবে বর্তমান সময় উপযোগি তান্ত্রিক ক্রিয়াগুলো করবেন, যা অতিব সহজ পান্থায় সৃষ্ট সেই সাথে খুব সহজেই আমাদের মনের আকাঙ্খা পূর্ণ করতে সক্ষম। নিচে বহুল ব্যবহৃত এক সময়ের স্রেষ্ট একটি তন্ত্র ক্রিয়া উপস্থাপন করা হলোঃ

সামগ্রী- বশীকরন গুটিকা(রুদ্রমাল যা গলায় ধারণ করতে হবে)কুমকম,ঘিয়ের প্রদীপ, ধূপকাঠি, জলপাত্র, কেশর।

জপমালা- মুঁগের মালা

সময়-রাতের যে কোন সময় বা আশ্বিনী নক্ষত্রে

দিন- শুক্রবার, সোমবার

আসন- সাদা সুতির আসন, লাল শালু কাপড়

দিক- উত্তর দিক

জড় সংখ্যা- ১০০০০

অবধি- দশ দিন

মন্ত্র-“ওঁ নমো উর্বশী তোহে মন্ত্র পঢ়ী সুনাউ, তোহী কলেজা লাবে তোহী জীবতা চাহে জো বশ্য ন হোয় তো হনুমন্ত কী আন অমুক বশ্য করে, দৌড় কর হিয়ে লগে। মেরা কহা করে, শব্দ সাচা পিন্ড কাচা, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরো বাচা।

প্রয়োগ- যে কোন শুক্রবার/সোমবার রাতে উত্তর দিকে মুখ করে সাদা/লাল শালু আসনে বসতে হবে ও গলায় বশীকরন গুটিকা রাখতে হবে।প্রথমে নদী/বড় জলাশয়ের জলে স্নান করে তারপর কুমকুম বা কেশরের তিলক লাগাতে হবে এরপর আসন বদ্ধ হয়ে এবার সামনে ধূপকাঠি ও ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে উক্ত মন্ত্র জপ শুরু করতে হবে ও মন্ত্রে যেখানে ‘অমুক’ শব্দ লেখা আছে সে জায়গায় যাকে বশ করা দরকার তার নাম উচ্চারণ করতে হবে।


দশ দিনে দশ হাজার দফা মন্ত্র জপ সর্ম্পুন করতে হবে। মন্ত্র জপ করা শেষ হওয়ার পর বশীকরন গুটিকা পকেটে রেখে দিতে হবে। যদি কাংখিত নারী দুরে থাকে বা তার নাম জানা না থাকে বা পিতামাতার নাম জানা না থাকে তবে তার ফটোর সাথে বশীকরন গুটিকা বেঁধে সিন্দুকে রাখতে হবে। এতে তার মন সাধকের সাথে দেখা করার জন্য উতলা হবে ও যতক্ষন না দেখা হচ্ছে শান্তি পাবে না। মনে রাখবেন এই মন্ত্রের দুরুপোযোগে সাধকের ভয়ংকর ক্ষতি হতে পারে। তাই অত্যাবশ্যক পরিস্থিতিতেই এই মন্ত্র প্রয়োগ করা দরকার।

উল্লেখ যেকোনো বশীকরণ বা বশীভূত করার জন্য নারী পুরুষ উভয়ের নাম ও পিতামাতার নাম জানা থাকতে হবে যদি কোন কারনে নাম জানা না থাকে তাহলে অবশ্যই উভয়ের ছবি প্রযোজ্য হবে।

বিঃদ্রঃ- যেকোনো সাধনা নিজ দ্বায়িত্বে করবেন এতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমি বা আমার ওয়েবসাইট কোন ধরনের দ্বায় গ্রহণ করবে না। 

✅_যেকোনো কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

+88 01980482475 

Akashguru2475@gmail.com

আম্বাসা জুফলি হাফস, খুতারী উমান আদামী চুঠা, নিসমি আ~ চিমঠা চিমঠা সুয়া বূদা।

গত কয়েক বছর ধরে তান্ত্রিক জগতে একটি বই নিয়ে ব্যপক গবেষনা শুরু হয় যেটা উদ্ধার করা হয় (……) দেশের একটি বিলুপ্ত শহরের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের সময়, কোন কোন প্রেত্ত্বতাত্তিকদের মতে এই শহর বিলুপ্ত হয়েছে আজ থেকে প্রায় ৩৭০০ বছর আগে এবং এখানের মানুষেরা অতি-প্রাকৃত বিষয় নিয়ে ব্যপক চর্চা করত। বর্তমান সময়ের বিজ্ঞান এই বিষয়গুলোকে সর্ম্পূন অস্বিকার করলেও সৌভাগ্যক্রমে এখান থেকে উদ্ধারকৃত একটি বই যা কিনা আজ অব্দি সর্ম্পূন অবিকৃত অবস্থায় উদ্ধার হয় সেটা একজন বিশ্বসেরা তান্ত্রিকের হাতেই এসে পড়ে যার দুর্ভেদ্য ভাষা কোন ভাবেই বোঝা সম্ভব ছিল না এর র্কাযপ্রনালীও ছিল মানুষের অজানা, আজ প্রায় ১১ বছর সেটা নিয়ে চলছে গবেষনা গত কিছুদিন আগে অত্ত্যন্ত গোপন ভাবে যানা যায় সেই বইয়ের ভাষা উদ্ধার হয়েছে এবং সেটার অনেক তন্ত্র ও মন্ত্র যা অত্যাধিক শক্তিধর এবং কিছু কিছু মন্ত্র উচ্চারন মাত্রই প্রলয় শুরু হওয়ার মত প্রকৃতির মাঝে প্রভাব ফেলছে। বর্তমানে সেটা যেমনি গোপনে তার গবেষনা চলছে তেমনি সেটার নিরাপত্তারও জোর ব্যবস্থা করা হয়েছে, কিছু তথ্য এমনও পাওয়া গেছে যে এর কিছু মন্ত্র আছে যা উচ্চারনে এ্যলিয়নের সংগে যোগাযোগ ও তাদের আহ্ববান করারও সুযোগ রয়েছে। এমনি করে এখানে সর্বমোট ২৭ হাজার মন্ত্রের সমাহার ও কার্যপ্রনালী দেওয়া আছে। আমাদের এখানে তার একটি মন্ত্র প্রকাশ করা হলো যা সাধারন বশিকরণে ব্যবহৃত হয়। এটার প্রভাব এতো বেশি যে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এর উচ্চারন মাত্র শক্তির উদ্ভব ঘটে এবং প্রায় সংগে সংগেই ফল প্রকাশ পায়। এখানে শুধু সেই মন্ত্রটি দেওয়া হলো আমাদের সাইডের নিয়মিত ভিজিটরদের জন্য।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না। তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

+88 01980482475 

Akashguru2475@gmail.com

ত্রাটক সাধনা


জীবনের চলার পথে আমাদের সকলেরই রয়েছে হাজারো স্বপ্নপূরনের লক্ষ্য, কিছু আশা, কিছু চাওয়া ইত্যাদি কারন মানুষের জীবনের শুরুই হয় বিভিন্ন চাহীদা দিয়ে। আমরা কেউ’ই সকল চাহীদা পূরনে সমর্থ নই। আমাদের চাওয়ারও কোন শেষ নেই। তবে সমাজে কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের আকাঙ্খার চাইতে পাওয়াটা অনেক বেশি আবার কেউ কেউ না চাইতেই অনেক কিছু পেয়ে যায় আবার কারও হয়তো অধিকাংশ চাওয়াই পূর্ন হয়ে যায়, কিন্তু এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। আমরা অনেকেই হয়তো বিশ্বাষ করবো না যে এই বিংশ শতাব্দিতেও আমাদের চারপাসে প্রতি ১০ জন সফল মানুষের বিষয়ে যদি ভালো ভাবে খোজ খবর নেওয়া হয় তবে আমরা জানতে পারবো তাদের ৭-৮ জনই কোন না কোন পীরের মুরীদ, কোন তান্ত্রিক গুরুর শিশ্য, কোন সুফির খাদেম, কোন দেবতার সাধক বা কোন শক্তির আর্শিবাদ প্রাপ্ত। যা সাধারনত অত্যন্ত গোপন বিষয়।
আমরা আজ যে বিষয়ের উপর আলকপাত করবো তা হলো “ত্রাটক” !!! আসলে এই “ত্রাটক” বিষয়টি কি, আমরা এখানে ত্রাটক বলতে এমন এক সাধনাকে বোঝাচ্ছি যা মানুষের তৃত্বিয় নেত্রের সাথে জরিত, যা মানুষের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের সাথে সংপৃক্ত। আধুনা বিজ্ঞানের যুগে আমরা সকলেই হয়তো মেডিটেশন, যোগ ব্যয়াম ইত্যাদি সর্ম্পকে বেশ ভালোই জানি, এই “ত্রাটক” হচ্ছে এই গুলোরেই গুরু সমতূল্য। কারন এই একটি মাত্র সাধনা দ্বারা ব্যক্তি তার অসম্পূর্ণ স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রুপদিতে পারে। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, কেউ বড় হয়ে জন্মায় না, প্রতিটি মানুষ তার কর্ম সেই সাথে কর্মের সূযোগ্য সুবিধা সমৃদ্ধ সুযোগের মাধ্যমেই উপরে উঠে বড় হয়।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475 
Akashguru2475@gmail.com

হারানো মনের মানুষকে ফিরে পেতে চান।

 

আমরা সাধারন মানুষ কখনই আমাদের কাছে যা আছে তার কদর বুঝি না, আমাদের আশে পাশে যারা থাকে তাদের মূল্যায়ন করি না, যারা আমাদের ভালোবাসে তাদের ভালোবাসার মর্ম বুঝি না। অথচ ঠিক একটা সময় যখন সেই জিনিসটি হারিয়ে যায়, নষ্ট হয়ে যায়, কাছের মানুষটি দুরে চলে যায়, ভালোবাসার মানুষটি অন্য কারো হয়ে যায়, তখন আমরা ঠিক কেদে কুল ভাসাই।

এটিও চিরন্তন সত্য সাধারনত যে জিনিসটি বা যে ব্যক্তিকে আমরা সত্যিকার অর্থেই বেশি ভালোবাসি বেশি চাই একটি সময় ঠিক সেটি নষ্ট হবে বা ব্যক্তিটি আমাদের ছেরে চলে যাবে – হারিয়ে যাবে। আমাদের সকলের উচিৎ যা আমাদের জন্য জরুরী, যে ব্যক্তিটি ছাড়া আমাদের চলে না, যাকে ছাড়া আমার জীবনটা অনর্থক মনে হয়, সে যখন কাছে থাকে তখন তার মূল্যায়ন করা, তার যথাযথ কদর করা। এতে করে আপনার প্রতি তার আগ্রহ যেমন থাকবে তেমনি আপনাকেও সে ততটুকুই ভালোবেসে আকড়ে থাকবে। হারানোর ভয় কম থাকবে, হয়তো হারাবেই না।
আমরা আমাদের কাছের মানুষের দুরে সরে যাওয়ার পিছনে অনেকাংশে নিজেরাই দায়ী। আমাদের গাফিলতি ও অবহেলার কারনেই অনেককেই পরে পস্তাতে হয়, চোখের জল ফেলতে হয়। তাকে ফিরে পাওয়ার আসায় দারে দারে ঘুরতে হয়। আর সেই সুযোগের অপেক্ষায় বসে থাকা কিছু অসাধু বাঙ্গালী আমাদের আবেগ ও ইমোশনকে পুজি করে আমাদের সাথে প্রতারনা করে আমাদের অনুভুতি নিয়ে খেলা করে, অনেক স্বার্থন্বেসি বন্ধুবেশি মানুষও সেই সুযোগে তাদের স্বার্থ চারিতার্থ করে।
আমরা কেনো চেষ্টা করতে পারি না তারা যখন কাছে থাকে তখনই এমন ব্যবস্থা করতে যাতে কখনোই সে আমাকে ছেড়ে চলে না যায়। এতে সময় শ্রম, অর্থ, মনো কষ্টো সকল কিছুর’ই সাশ্রয়।
এমন হাজারো মানুষ রয়েছে যারা হয়তো এমন ভুল করেই ফেলেছে এবং এখন কপাল চাপড়ে সেই মানুষটিকে ফিরে পেতে সকল কিছুই করতে রাজি তাদের জন্যই আমরা সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। আপনারা নিশ্চিন্তে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা আপনার হারানো মানুষটিকে আপনার নিকট ফিরিয়ে আনবো।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475 
Akashguru2475@gmail.com

কালো যাদু ও জ্বিন।

কালো যাদু ও জ্বিন

আল কুরআনে জ্বীন সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন:-


আমি জ্বীনকে মানুষের পূর্বে লেলিহান আগুন থেকে সৃষ্টি করেছি। (সুরা হিজর, ১৫:২৬,২৭)



আল্লাহ জ্বীন এবং মানুষকে তার ইবাদাতের জন্য সৃষ্টি করেছেন।(সুরা জারিয়াত, ৫১:৫৬)



মহান আল্লাহ (সুব) সাবধান করে বলেছেন, হে জ্বীন ও মানব সমাজ তোমাদের কাছে তোমাদের মধ্যে থেকে কি রসূলগন আসেননি, যারা তোমাদের সামনে আমার আয়াতকে পাঠ করে শুনায়নি? (সুরা আনআম, ৬:১৩০)



সুলায়মানের সামনে তার সেনাবাহিনীকে সমবেত করা হল, তাদের মধ্যে ছিল জ্বীন, মানুষ ও পক্ষীকুল। (সুরা নমল, ২৭:১৭)



আল-কুরআনে যাদুর কুফল সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন:-

তুমি বল যে সমস্ত ব্যাক্তি যাদু করার উদ্দেশ্যে ‍গিরায় ফুঁক দেয়, হে আল্লাহ আমি তাদের অনিষ্ট থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি। ( সুরা ফালাক, ১১৩:৪)



মুসার স্পষ্ট ‍নিদর্শন যখন যাদুকরেরা দেখলো তখন তারা আল্লাহর প্রতি সাজদায় লুটিয়ে পড়ল এবং বলল, আমরা হারুন ও মুসার রবের প্রতি ঈমান আনলাম। (সুরা ত্ব-হা, ২০:৭০)



অতএব উপরের উল্লেখিত কুরআনের বর্ননা অনুযায়ী জ্বীন ও যাদু অবশ্যই ১০০% সত্য। আমাদের সকলকে উহা অবশ্যই বিশ্বাস করতে হবে। জ্বীনেরা একমাত্র নবী মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর চেহারা বা আকার আকৃতি বাদে পৃথিবীর যেকোন ব্যাক্তি বা প্রানীর আকার বা আকৃতি বা মুর্তি মুহুর্তের মধ্যে ধারন করতে পারে এবং জ্বীনেরা বিদ্যুৎ গতিতে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চলাফেরা করতে পারে।



>> দুষ্ট জ্বীনেরা আপনাকে অনেক সময়ে বিনা কারনে আপনার বসতবাড়ী অথবা আপনার ব্যবসা প্রতিষ্টানে আপনাকে বিভিন্ন প্রকারের ভয় বা ভীতি প্রদর্শন করতে পারে কিংবা করে থাকে। সেক্ষেত্রে আমরা ঐ দুষ্ট জ্বিনের হাত থেকে দয়াময় মহান আল্লাহর রহমতে আপনাকে মুক্ত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ ।



>>অনেক সময়ে দুষ্ট জ্বীনদের হাতে বহু নারী বা পুরুষ আক্রান্ত হয়ে থাকেন। যার ফলে তাহারা অনেকে বহু কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন, আর এই কঠিন রোগগুলো ডাক্তারী ঔষধে কাজ হয় না। এক্ষেত্রে আল্লাহর পবিত্র কালাম দিয়ে চিকিৎসা করলে দয়াময় মহান আল্লাহর রহমাতে উপকার পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।



>>অনেক সময়ে জ্বীন শয়তান ও মানুষ শয়তানদের যাদুর কারনে আপনার শরীর অসুস্থ হয়ে পরতে পারে কিংবা আপনার দাম্পত্য জীবন দুর্বিশহ হয়ে পড়তে পারে কিংবা আপনার ব্যবসা বানিজ্য ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে যেতে পারে। এইরূপ সমস্যার সমাধানের ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে সার্বিকভাবে দয়াময় মহান আল্লাহর রহমাতে উপকার করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।



অতএব উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলোর সমাধান পেতে আপনাকে যে সকল তথ্য আমাদেরকে দিতে হবে, তা নিম্নরুপ:-

১. নাম:-

২. মাতার নাম:-

৩. পিতার নাম:-

৪. স্বামী/স্ত্রীর নাম :-

৫. বয়স/ জন্ম তারিখ :-

৬. পেশা :-

৭. পূর্ন ঠিকানা:- বাড়ী নম্বর, রোড নম্বর, ওয়ার্ড নম্বর, থানার নাম, জেলার নাম, দেশের নাম।

 ৮. কতদিন থেকে আপনি কি ধরনের সমস্যায় ভুগছেন? বর্তমান সমস্যা কি রকম? মোট কথা আপনি যে সকল সমস্যার সমাধান চান তার মোটামুটি বর্ননা আমাদেরকে আপনার সঠিকভাবে দিতে হবে।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475 
Akashguru2475@gmail.com

সুখের সংসার সাধন।

সুখের সংসার সাধনঃ


আপনি আপনার দাম্পত্ব্য, সাংসারীক জীবনে অসুখি, আপনি নিজের সুখের জন্য একটি, দুইটি, তিনটি এভাবে চারটি বিয়ে করেছেন কিন্তু সুখের বদলা এখন মনে হচ্ছে- আপনার জীবনে হাবিয়া দোজখের দরজা খুলে গেছে-সুখের মুখ দেখছেন না- এক বৌ অন্য বৌকে সহ্য করতে পারে না।আপনি হয়তো এমন একজন স্ত্রী আপনার স্বামী দ্বিতীয় বিয়ের পর আপনাকে সহ্য করতে পারছে না। আপনি হয়তো চাচ্ছেন আপনার স্বামী অযাচিত ভাবে আপনার স্বতিন এনেছে তাকে আপনি বাদ দেওয়াতে চাচ্ছেন পারছেন না। আপনার একই বাড়ীতে একের অধিক স্ত্রীকে এক সাথে মিলে মিশে রাখতে চাচ্ছেন। আপনি হয়তো চাচ্ছেন সবাই আপনাকে সমান ভাবে ভালোবাসুক সমিহ করুক। আপনার শরিরের প্রয়োজনে আপনি চাচ্ছেন আর একটি বিয়ে করতে কিন্তু আপনি আপনার প্রথমা স্ত্রীর অনুমতি বা তার থেকে মুক্তি চাচ্ছেন পাচ্ছেন না। আপনার স্বামী আপনার শারীরিক চাহিদা পূর্ন করতে অক্ষম কিন্তু আপনাকে মুক্তি দিচ্ছে না। আপনার সকল ধরনে দাম্পত্ব্য সাংসারিক সমস্যার গ্যরান্টি সহকারে সমাধান দেওয়া হবে। আপনার ঠিকানা ও পরিচয় গোপন রাখা হবে। আপনার সংসারে সকলের মুখে অবশ্যই হাসি ফুটবে আপনি থাকবেন সব সময় প্রানবন্ত উচ্ছল। আজই যোগাযোগ করুন।

✓বি:দ্র: যে কোন কাজ করার পূর্বে ভালো গুরুর অনুমতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন, অন্যথায় ক্ষতি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না, তবে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। 
+88 01980482475 
Akashguru2475@gmail.com